ডেস্ক রিপোর্ট | রবিবার, ১৭ মে ২০২০ | পড়া হয়েছে 926 বার
গত সপ্তাহে নবীনগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স থেকে ২৮ জনের নমুনা পরীক্ষার জন্য পাঠানো হয়েছিল। ঢাকা থেকে গতকাল শনিবার পাওয়া প্রতিবেদনে ২৫ জনের ফলাফল নেগেটিভ ও তিনজনের করোনা আক্রান্ত হওয়ার তথ্য মিলেছে। আক্রান্তদের মধ্যে রয়েছেন ওষুধ কোম্পানী বিকন’র এরিয়া ম্যানেজার, বগডহর গ্রামের শাহ সাহেব বাড়ির মনির মিয়া নামে এক বাসিন্দা ও নাসিরাবাদ গ্রামের ২৫ বছরের এক মহিলা।
সুত্র জানায়, এ খবর প্রকাশ হলে বগডহর গ্রামের শাহ সাহেব বাড়ির মনির মিয়া নামে করোনা আক্রান্ত এক ব্যক্তি পালিয়ে যায়। বিষয়টি নিয়ে এলাকার চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। তবে কেউ কেউ বলছে মনির ঢাকার বাসিন্দা। সে স্থানীয় শাহ সাহেব বাড়ির মাজারে এসেছিলো। তবে তার এভাবে চলে যাওয়াতে অনেকেই এ বিষয় নিয়ে ফেসবুকে লেখালেখি করতে দেখা গেছে। কেউ কেউ মনিরের সংস্পর্শে থাকা লোকজনের টেস্ট করানো সহ কোয়ারেন্টাইনে থাকার পরামর্শ দিচ্ছেন।
বগডহর গ্রামের বাসিন্দা আসানুল হক ফেসবুকে লিখেছেন মনির নামে ওই ব্যক্তি বগডহর গ্রামের কেউ নন,উনি ঢাকা থেকে এসে, গতকাল ঢাকায় চলে গেছেন। ওই লেখার কমেনবক্সে স্থানীয়দের কয়েকজনকে এ পরিস্থিতিতে ঢাকা থেকে ওই লোকের আসাটাকে দোষারোপ করতে দেখা গেছে।
আবুল বাসার মনির মুন্সি তিনিও একই গ্রামের বাসিন্দা। তিনি শাহ সাহেব বাড়ির মনিরের করোনার বিষয়টি প্রকাশের পর তিনি ফেসবুকে লিখেন, মনির নামে যে ব্যক্তির করোনা পজেটিভ এসেছে তার বাড়ি বঘডহর নয়, সে ঢাকা থেকে শাহ সাহেব বাড়ির মাজারে এসেছিলো, গতকাল ঢাকায় চলে গেছে। তবে তার এ চলে যাওয়াতেও গ্রামের মানুষজনের মাঝে সংক্রমিত হবার ভয় দেখা দিয়েছে।